
ছাতক (সুনামগঞ্জ) সাগরকন্যা প্রতিনিধি॥
সুনামগঞ্জের ছাতকে জেনুইন টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট (৬০০১৮) এর ২০২৪ সেশনের বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৬ মাস মেয়াদি কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন কোর্সের সরকারি সনদপত্র বিতরণ করা হয়েছে। গত বুধবার (২৩এপ্রিল) দুপুরে তাহির প্লাজার তৃতীয় তলায় জেনুইনের হল রুমে সনদপত্র বিতরণী করা হয়।
জেনুইন টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট এর পরিচালক আবদুল জব্বার রনি’র সভাপতিত্বে ও ম্যানেজার মুরশেদ আদনান এর পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ছাতক প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক, দৈনিক ইনকিলাব এর ছাতক উপজেলা সংবাদদাতা ও দৈনিক শ্যামল সিলেটের স্টাফ রিপোর্টার কাজি রেজাউল করিম রেজা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সিলেট নিউজ ওয়ান’র এডমিন এ আর ছায়েম, ছাতক অনলাইন প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি ফজল উদ্দিন। এসময় আইএলটিএস জেনুইনের শিক্ষক মাইমুনা আক্তার তিন্নি, কম্পিউটার ট্রেইনার জেনুইনের আয়শা আক্তার, রুবিনা আক্তার, ফরিদ আল মাহমুদ, মাহদি সিকদার, ২০২৪ সালের জানুয়ারি-জুন এর সেশনে অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হালিমা খাতুন, তাহেরা হক জান্নাত, লাকি বেগম, শামীমা আক্তার সাগরিকা, এমডি আশফাক আহমেদ দীপক, শারমিন আক্তার লিজা, ইমা বেগম, মিনহাজুর রহমান, জাকির হোসেন, ইসমাইল হোসেন নাইম, ইয়াসিন আহমেদ, সায়েমা বেগম, তামান্না আক্তার, মরিয়ম আক্তার শিমু, আব্দুল্লাহ সাদী তালুকদার, ফৌজিয়া আক্তার ইমা, সেলিনা আহমেদ নাঈমা, জান্নাতুল ফেরদৌস সাথী, আজহার বক্স টিপু, আমিনা আক্তার মিলি, এমডি রকিবুর রহমান রাকিব, আজাহার মিয়া, খাদিজা আহমেদ তমা, পূর্ণোতা রানী আচার্য্য, ফারজানা আক্তার লিমা, জিৎ চন্দ, ফাহমিদা আক্তার লিজা, অর্চি চন্দ জুই, নুসরাত জান্নাত মুন্নী, মারিয়া আক্তার রিপা এবং ফাহমিদা রহমান সামিয়াসহ শিক্ষার্থীদের অভিভাবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ছাতক ও গোবিন্দগঞ্জ জেনুইন টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট। এ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৬ মাস মেয়াদি কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন কোর্সের ৫২টি সরকারি সনদপত্র বিতরণ একটি যুগান্তকারী প্রদক্ষেপ। এ অর্জন শুধু ব্যক্তির নয়, জেনুইন টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের প্রতিটি সদস্যের জন্য অত্যন্ত গৌরবের। অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কর্মজীবনে সফলতার নতুন দিগন্ত উন্মোচনে সহায়ক হবে। প্রতিষ্ঠানের ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি আরও বলেন, শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল হিসেবে সাফল্যের স্বর্ণশিখরে পৌঁছা প্রতিটি মেধাবিরা দেশের সম্পদ। সরকার তাদেরকে সাপোর্ট করলে তারা উদ্যোক্তা হয়ে বেকারত্ব দূরিকরণসহ দেশ ও জাতির সেবায় আত্মনিয়োগে অনন্য ভূমিকা রাখবে।
এএমএল/এমআর