ওসমানীনগরে আ.লীগের প্রার্থী বাছাইয়ে টাকার ছড়াছড়ি!

প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ » ওসমানীনগরে আ.লীগের প্রার্থী বাছাইয়ে টাকার ছড়াছড়ি!
শনিবার ● ২৫ ডিসেম্বর ২০২১


ওসমানীনগরে আ.লীগের প্রার্থী বাছাইয়ে টাকার ছড়াছড়ি!

ওসমানীনগর (সিলেট) সাগরকন্যা প্রতিনিধি॥

সিলেটের ওসমানীনগরে রাজনৈতিক মাঠে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কার্যক্রমে স্থবিরতা ও দলীয় প্রতীকে স্থানীয় নির্বাচনে অংশ গ্রহন না করায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামীলীগের প্রতিপক্ষ আওয়ামীলীগ এমন আশংঙ্কা এখন প্রকট। ৬ষ্ঠ ধাপের ইউনিয়ন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ওসমানীনগরের ৮টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী মনোনয়নকে কেন্দ্র করে একে অপরকে প্রতিপক্ষ বানানোর প্রতিযোগিতা চরম আকার ধারন করেছে। নির্বাচনে বিএনপির দলীয় প্রতীক বা প্রার্থী না থাকার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাননা ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরা। নৌকা প্রতীক পেলেই নিশ্চিত পাস। তাই আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা আটগাট বেঁধে মাঠে নেমেছেন। জনমুখী না হয়ে মনোনয়ন মুখী হয়ে তারা অশুভ প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠেছেন। নৌকা প্রতীক যেনো হাতছাড়া না হয় তাই সব ধরনের কৌশলই প্রয়োগ করছেন তারা। এমনকি একে অপরের বিরুদ্ধে কাঁদা ছোড়াছুড়িতে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগ ওঠছে। এক্ষেত্রে নেতাদের মনোনিত প্রার্থীদের মনোনয়ন নিশ্চিত ও দলীয় পদ-পদবি ভাগিয়ে আনতে দলের মূল আদর্শকে বিসর্জন দিয়ে ‘ভাইলীগ’ অনুসারী হয়ে ক্ষমতা দখলে সবাই মরিয়া। এতে প্রকট হচ্ছে অভ্যন্তরীণ কোন্দল। অভ্যন্তরে ঘটছে অসাংগঠনিক নানা ঘটনা। এমন অভিযোগ উপজেলার খোদ সাধারণ আওয়ামীলীগ সমর্থকদের। তাদের দাবি দলের ভেতরে অসাংগঠনিক চর্চা এসব বিষয়ে পেছনে থেকে কলকাঠি নাড়ছেন জেলা-উপজেলা আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা একাধিক সিনিয়র নেতা।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, ওসমানীনগরে ইউনিয়ন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে প্রতিটি ইউনিয়নে দলীয় প্রার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি, পাশাপাশি নৌকা প্রতীক পেতে বিভিন্ন মাধ্যমে দৌড়ঝাপ চালিয়ে যাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা। উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে দলের একাধিক প্রার্থী থাকায় দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে মঙ্গলবার জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে নিজ-নিজ ইউনিয়নে দলীয় প্রার্থী বাছাই করতে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ৯টি ওয়ার্ডের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের ভোট গ্রহণকে ঘিরে তা প্রকট থেকে আরো প্রকট হতে দেখা যাচ্ছে। আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে উপজেলার গোয়ালাবাজার ইউনিয়নে একক প্রার্থী ছিলেন। বাকি ৭টি ইউনিয়নে একাধিক প্রার্থী থাকায় তৃণমূলের ভোটের ফলাফলে দেখা যায় একাধিক ইউনিয়নে অনেক হেভিওয়েট প্রার্থীদের পরাজিত করে তৃণমূলের ভোটে নতুন মুখেরা এগিয়ে রয়েছেন। এতে দলের পরাজিত প্রার্থীরাসহ উপজেলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের একাধিক নেতাকর্মীরা তৃণমূলের ভোটের পিছনে আওয়ামীলীগের সিনিয়র নেতাদের প্রভাব বিস্তার ও কালো টাকার ছড়াছড়িকে দায়ি করেছেন। এবিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান দিয়ে কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডের হস্তক্ষেপ কামনা করতে দেখা যাচ্ছে। দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে আওয়ামীলীগের তৃণমূলের ভোটে টাকার ছড়াছড়ির বিষয়টি এখন উপজেলাজুড়ে টক অব দ্য টাউন। উপজেলার একাধিক ইউনিয়নে ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা টাকা নিয়ে ভোট না দেয়ায় দলীয় প্রার্থীর কাছ থেকে টাকা ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে বলে গুঞ্জণ ওঠেছে। এমন পরিস্থিতিতে উপজেলা আওয়ামীলীগের ভিতরগত কোন্দলের বর্হিপ্রকাশ তৃণমূল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ায় সংঘাত-সংঘর্ষ সৃষ্টির আশংঙ্কা করছেন দলের সাধারণ কর্মী সমর্থকরা। তবে দলীয় প্রার্থীদের মাঝে তৃণমূলের ভোটে এগিয়ে থাকা প্রার্থীরাসহ পিছিয়ে থাকা একাধিক প্রার্থীও দলের হাই কমান্ডের হস্থক্ষেপ কামনা করে দলীয় মনোনয়নপত্র ক্রয়সহ ঢাকা যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
উপজেলার একাধিক ইউনিয়নে তৃণমূলের ভোটে পিছিয়ে থাকা প্রার্থীদের মধ্যে অনেকে আবার কেন্দ্রে না গিয়ে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে অংশ নেয়ার প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে। উপজেলার রাজনৈতিক বিজ্ঞজনসহ একাধিক প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা বলেন,আওয়ামীলীগ একটি বড়দল হিসাবে এখানে দলীয় মনোয়নসহ পদ-পদবি মূল্যায়নে প্রতিযোগিতা থাকতে পাওে; তাই বলে দলের মধ্যে কাঁদা ছোড়াছুড়ি করা ঠিক নয়। স্থানীয় নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ে ভুল সিন্ধান্ত নিলে দল তথা সমাজসহ সংশ্লিষ্ট এলাকার জন্য কখনো শুভনীয় নয়।  প্রার্থী বাছাইয়ে ভুল সিন্ধান্তে উপনিত হওয়ার ফলে বিগত দিনেও ওসমানীনগরে এর প্রভাব পড়েছিল। ২০১৬ সনে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন নির্বাচনে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের মধ্যে শুধুমাত্র উমরপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থীর বিজয়ী হয়েছিলেন। বাকি ইউনিয়নগুলোতে বিএনপির দলীয় প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছিলেন। শুধুমাত্র ইউনিয়ন ও ৯টি ওর্য়াড আওয়ামীলীগের সভাপতি-সম্পাদকের ভোটে এগিয়ে গেলেই একটি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন নিশ্চিত হয়না।
এ উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিজয় নিশ্চিতে প্রার্থীর সামাজিক অবস্থান, এলাকার উন্নয়ন ও দলের নীতি আদর্শসহ সার্বিক বিবেচনায় রেখে প্রার্থী বাছাইয়ে কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডের নীতি নির্ধারকরা সঠিক ব্যক্তিকেই মূল্যায়ন করবেন বলে আশাবাদি তারা। দয়ামীর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী জুবায়ের আহমদ শাহিন বলেন, আওয়ামীলীগের সিনিয়র নেতারা প্রভাব বিস্তার ও কালো টাকা দিয়ে একাধিক ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি-সম্পাদকদের ম্যানেজ করে তাদের মনোনিত নিজস্ব বলয়ের ব্যক্তিকেও কৌশলে এগিয়ে নিয়েছেন। যা দয়ামীর ইউনিয়নের ক্ষেত্রে ঘটেছে। দল ও এলাকার স্বার্থে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড প্রার্থী বাছাইয়ে সঠিক সিন্ধান্ত নিবেন বলে আশাবাদি তিনি।
তাজপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক অরুনোদয় পাল ঝলক বলেন,অবৈধ টাকার লেনদেনসহ উপজেলা আওয়ামীলীগের একটি মহল গোপন কলকাটির মাধ্যমে ফাঁদ সৃষ্টি করে তাদের মনোনিত ব্যক্তিকে ভোট প্রদান করতে ওয়ার্ড-ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে বাধ্য করেছেন। উপজেলা আওয়ামীলীগের একাধিক সিনিয়র নেতাদের অপতৎপরতায় তৃণমূলের ভোটে কৌশলে আমাকে পরাজিত করা হলেও সাধারণ জনগনের কল্যাণে কেন্দ্রীয় নীতি নির্ধারকরা সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন  বলে আশাবাদি তিনি।
বুরুঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী আখলাকুর রহমান বলেন, কালো টাকার ছড়াছড়ির মাধ্যমে অনেক অরাজনৈতিক লোকেরা তৃণমূলের ভোট আদায়ের চেষ্টা করেছেন। এরপর বুরুঙ্গাবাজার ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা আমাকে যথেষ্ট মূল্যায়ন করেছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত ছোটবেলা থেকেই আওয়ামীলীগের নীতি আদর্শে অবিচল থেকে এলাকার উন্নয়ন দলের সকল আন্দোলন সংগ্রামে নিজেকে তৎপর রেখেছি। ইউনিয়ন নির্বাচনে দলের মনোনয়ন বোর্ড রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন কোনো ব্যক্তি বা গোষ্টীর হাতে দলের মনোনয়ন তুলে দিবেন না।
ওসমানীনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আনা মিয়া বলেন,উপজেলার একটি ইউনিয়ন ছাড়া সবক’টি ইউনিয়নে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী একাধিক প্রার্থী থাকায় উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে তৃণমূলের ভোট গ্রহণের মাধ্যমে প্রার্থীদের তালিকা তৈরী করে কেন্দ্রে প্রেরণ করা হয়েছে। দলের কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড যাকে মনোয়ন দিবে উপজেলা-ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের দলের মনোনিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানান।
সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ও উপজেলার সাদিপুর ইউপি চেয়ারম্যন বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির উদ্দিন আহমদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইকে ঘিরে উপজেলা আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভায় গিয়ে যখন দেখলাম প্রবাসী ও জনবিচ্ছিন্ন লোকদের আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন চাওয়ার সুযোগ দেয়া হয়েছে। তখনই একজন মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণ আওয়ামীলীগ সমর্থক হিসাবে মান মর্যাদার কথা ভেবে তৃণমূলের ভোট নামক সাজানো ফাঁদে পা দেইনি। সাদীপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন না চেয়ে সভাস্থল থেকে ফিরে এসেছি। তৃণমূলের ভোটে যারা এগিয়ে রয়েছেন কেন্দ্র থেকে তাদেরকে মনোনিত করলে প্রার্থী বাছাইয়ে ভুল সিদ্ধান্তের কারণে দলের ভিতরে কোন্দলসহ একাধিক ইউনিয়নে দলীয় প্রার্থীদের পরাজয়ের আশংঙ্কা দেখা দিবে।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান চৌধুরী নাজলু বলেন, উপজেলার প্রতি ইউনিয়ন-ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি-সম্পাদকরা গোপন ভোটের মাধ্যমে নিজ নিজ ইউনিয়নে দলীয় প্রার্থীদের বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন।এখানে উপজেলা আওয়ামীলীগসহ কারো কোনো হাত নেই।এরপরও উপজেলা আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে প্রতিটি ইউনিয়নের তৃণমূলের রায়ে মনোনয়ন প্রত্যাশী সকল প্রার্থীদের তালিকা করে কেন্দ্রে প্রেরণের জন্য জেলা আওয়ামীলীগের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারকরা আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী হিসাবে যাকে চূড়ান্ত করবেন নেতৃবৃন্দ তার পক্ষে কাজ করে ওসমানীনগরের ৮টি ইউনিয়নে দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ী করবেন।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আতাউর রহমান বলেন, তৃণমূলের আওয়ামীলীগের রায় না পেয়ে অনেকেই নিজের ক্ষোভ থেকে হয়তো দলের সিনিয়র নেতাদের বিভিন্ন মাধ্যমে দায়ি করার অপচেষ্টা করছেন। জেলা আওয়ামীলীগের নির্দেশ ও সিনিয়র নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে তৃণমূলের ভোট গ্রহণের আয়োজন করে উপজেলা আওয়ামীলীগ। সুষ্ঠ পরিবেশে অনুষ্ঠিত ওই গোপন ভোটে ইউনিয়ন-ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি-সম্পাদকরা তাদের মনোনিত প্রার্থীদের পক্ষে মত প্রকাশ করেছেন। যে তালিকা কেন্দ্রে প্রেরণের জন্য আমরা ইতোমধ্যে জেলা আওয়ামীলীগের কাছে প্রেরণ করেছি।
সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাবেক এমপি আলহাজ¦ শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন, তৃণমূলের রায় পেলেই আওয়ামীলীগ মনোনিত দলীয় প্রার্থী নিশ্চিত নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন বোর্ড স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। ইউপি নির্বাচনে নিজ নিজ ইউনিয়নে দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সম্মান দিয়ে গোপন ভোটের মাধ্যমে তাদের মত নেয়া হয়েছে। তৃণমূলের মতসহ প্রার্থীদের সার্বিক তথ্য দিয়ে খুব দ্রুত জেলা আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে মনোনয়ন বোর্ডের কাছে প্রেরণ করা হবে। মনোনয়ন বোর্ড প্রার্থীদের বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্যের সার্বিক খোঁজখবর নিয়ে দলের প্রার্থী চুড়ান্ত করবেন। ওসমানীনগরেও এর ব্যতিক্রম হবে না তাই সকল দ্বিধাদন্ধ ভুলে দলের মনোনিত প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার বাস্থবায়নে ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানান।

জেএ/এমআর

বাংলাদেশ সময়: ২৩:০০:১৪ ● ৫৭৮ বার পঠিত




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

আর্কাইভ